টানা ভারী বৃষ্টিতে ৪ ফুট পানির নিচে ফেনী শহরের প্রধান সড়ক

গতকাল সোমবার (৪ জুলাই) থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টি অব্যাহত থাকার কারণে ফেনী শহরের জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে ফেনী শহরের দ্বিতীয় প্রধান সড়ক শহীদ শহিদুল্লা কায়সার সড়কের ওপর দিয়ে কোথাও কোমর পরিমাণ, কোথাও হাঁটু পরিমাণ পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। সড়কের দুই পাশের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে পানি ঢুকে জিনিসপত্র নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দুপুরের দিকে অনার্স ও মাস্টার্স চলমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য শিক্ষার্থীদেরকে কোমর পরিমাণ পানি বেয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে যেতে দেখা গেছে। এছাড়াও ফেনীর বিভিন্ন গ্রাম অঞ্চলে এবং শহরের অলিত গলিতেও কোমর পরিমাণ পানিতে মানুষ আটকা পড়েছে। এতে করে জনজীবনের স্থবিরতা নেমে এসেছে। তবে দুই থেকে তিন ঘণ্টা বৃষ্টিপাত বন্ধ থাকলেই পানি নেমে যাবে বলে মনে করছেন নগরবাসী৷
ফেনী শহর ঘুরে দেখা যায়, শহরের প্রধান সড়ক শহীদুল্লা কায়সার সড়কের শহর পুলিশ ফাঁড়ি, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, জেড ইউ মডেল হাসপাতাল, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কার্যালয়ের সামনে সড়কে কোমর পরিমাণ পানি গড়িয়ে যাচ্ছে। ওই সড়কের সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ থাকলেও প্রয়োজনের তাগিদে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ কোমর পরিমাণ পানি বেয়ে জরুরি প্রয়োজন সারাচ্ছেন

গতকাল সোমবার (৪ জুলাই) থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টি অব্যাহত থাকার কারণে ফেনী শহরের জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে ফেনী শহরের দ্বিতীয় প্রধান সড়ক শহীদ শহিদুল্লা কায়সার সড়কের ওপর দিয়ে কোথাও কোমর পরিমাণ, কোথাও হাঁটু পরিমাণ পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। সড়কের দুই পাশের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে পানি ঢুকে জিনিসপত্র নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দুপুরের দিকে অনার্স ও মাস্টার্স চলমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য শিক্ষার্থীদেরকে কোমর পরিমাণ পানি বেয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে যেতে দেখা গেছে। এছাড়াও ফেনীর বিভিন্ন গ্রাম অঞ্চলে এবং শহরের অলিত গলিতেও কোমর পরিমাণ পানিতে মানুষ আটকা পড়েছে। এতে করে জনজীবনের স্থবিরতা নেমে এসেছে। তবে দুই থেকে তিন ঘণ্টা বৃষ্টিপাত বন্ধ থাকলেই পানি নেমে যাবে বলে মনে করছেন নগরবাসী৷
ফেনী শহর ঘুরে দেখা যায়, শহরের প্রধান সড়ক শহীদুল্লা কায়সার সড়কের শহর পুলিশ ফাঁড়ি, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, জেড ইউ মডেল হাসপাতাল, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কার্যালয়ের সামনে সড়কে কোমর পরিমাণ পানি গড়িয়ে যাচ্ছে। ওই সড়কের সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ থাকলেও প্রয়োজনের তাগিদে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ কোমর পরিমাণ পানি বেয়ে জরুরি প্রয়োজন সারাচ্ছেন।
এছাড়াও ফেনী শহরের শাহিন একাডেমি সড়ক, জহুর হোসেন চৌধুরী সড়ক, পুলিশ কোয়াটারের ওয়ায়েজ উদ্দিন সড়ক, শান্তি কোম্পানি আবাসিক এলাকা, ডাক্তার হায়দার হাসপাতাল সড়ক, পেট্টোবাংলা এলাকা, আরামবাগসহ ফেনী পৌরসভার বিভিন্ন এলাকার জলাবদ্ধতার কারণে মানুষ বাসাবাড়ি থেকে বের হতে পারছে না।
ফেনী পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক গোলাম মো. বাতেন বলেন, ফেনী পৌরসভায় পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা গড়ে না ওঠা, পরিকল্পিত ভবন নির্মাণ না হওয়ায় পানি নিষ্কাশনে বাঁধার সৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে এলে পানি নেমে যাবে।
ফেনীর আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান বলেন, সোমবার বিকেল দুইটা থেকে মঙ্গলবার বিকেল দুইটা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ফেনীতে ৩৪৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এটি চলতি মৌসুমে ফেনীতে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে ফেনীতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমতে পারে।
0 Reviews:
Post Your Review